ওটাবের সভাপতি বাপ্পি, সাধারণ সম্পাদক মিজু মৃধা

দেশের পর্যটন খাতের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে যাত্রা শুরু করেছে অনলাইন ট্যুরিজম অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ওটাব)। এর এক বছর মেয়াদি প্রথম কমিটির সভাপতি হয়েছেন হাসান মাহমুদ বাপ্পি এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন মিজু মৃধা।
৩৩ সদস্যের এই কমিটি দেশের পর্যটন খাতকে উন্নত করতে এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যটকদের জন্য নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে কাজ করবে।
বুধবার (২৯ জানুয়ারি) রাতে ওটাবের ফেসবুক পেজে নতুন কমিটির ঘোষণা দেয়া হয়। সেখানে উল্লেখ করা হয়, ওটাবের কার্য নির্বাহী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সকল সদস্যের সম্মতিতে ২০২৫-২৬ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিটিতে রাকিব মিয়াদ সিনিয়র সহ-সভাপতি, আহমেদ ফয়সাল, শিমুল হাসান, হাসান মৃধা সহ-সভাপতি, সোহেল রানা ১নং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ইসতিয়াক নিশাদ, এম এম আল মামুন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদ পেয়েছেন।
নাজমুল ইসলাম জনি সাংগঠনিক সম্পাদক, মেহরাব রাহি ১নং যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক, ফয়সাল আহম্মেদ সানজিদ ও এ বি এম ইব্রাহিম যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক, আশিক আফ্রিদি অর্থবিষয়ক সম্পাদক, মারুফ হোসেন শুভ সহ-অর্থবিষয়ক সম্পাদক, বায়জিদ আহম্মেদ দফতর সম্পাদক, মোহাম্মদ হোসেন সহ-দফতর সম্পাদক, নাসির উদ্দিন সবুজ প্রচার সম্পাদক, অহিদুল্লাহ সহ-প্রচার সম্পাদক, মো: মোস্তফা কামাল আইন ও বিচার সম্পাদক, সাইদুর রহমান রাব্বি সাংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক, মোহাম্মদ তাইফুল ইসলাম প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক, শামীম হোসেন প্রকল্প পরিকল্পনাবিষয়ক সম্পাদক, দুর্জয় রাকিব ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক, গাজী আরমান সাজিদ তথ্যবিষয়ক সম্পাদক, হাসিব ইসলাম লিখন সামাজিক সেবাবিষয়ক সম্পাদক, খাইরুল কবির সামি ধর্মবিষয়ক সম্পাদক, আরিয়ান অরিন ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাবিষয়ক সম্পাদক, ইসমত আরা ইমা নারীবিষয়ক সম্পাদক পদ পেয়েছেন।
এছাড়া কার্যকরী সদস্য পদ পেয়েছেন রমজান দেওয়ান বাবু, মো: আল-আমিন ইসলাম, শাকিল হোসেন খান, মো: ইসমাইল হোসেন মুসা।
ওটাবের প্রধান লক্ষ্য হিসেবে ট্যুরিজম বিকাশ রয়েছে, দেশের নতুন ও আকর্ষণীয় পর্যটন স্থানগুলোকে উন্নয়ন ও প্রচারের মাধ্যমে পর্যটন খাতের প্রসার ঘটানো। দ্বিতীয়ত, পেশাদারিত্ব নিশ্চিত করতে পর্যটন খাতে নিয়মিত প্রশিক্ষণ, কর্মশালা ও সেমিনার আয়োজন করা হবে। তৃতীয় লক্ষ্য হলো পর্যটকদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা নেয়া।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হলো স্থানীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সুরক্ষা দেয়া এবং তা ব্যাপকভাবে প্রচার করা। অর্থনৈতিক উন্নয়ন লক্ষ্যেও বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হবে, যাতে ট্যুরিজম শিল্পের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়। এছাড়া রয়েছে পর্যটকদের পরিবেশ সচেতনতা বাড়ানো।